Tuesday, March 26, 2013

মহাবিশ্ব সৃষ্টিরহস্য নিয়ে নতুন তথ্য

| |
মহাবিস্ফোরণ বা বিগ ব্যাং-পরবর্তী পর্যায়ে চোখের পলকে লাখ লাখ গুণ প্রসারিত হয়েছে পৃথিবী। প্ল্যাংক স্পেস টেলিস্কোপ জানাচ্ছে, অদৃশ্য অন্ধকার শক্তি (ডার্ক এনার্জি) তুলনামূলক কম এবং মহাবিশ্বে কৃষ্ণবস্তুর (ডার্ক ম্যাটার) উপস্থিতি পূর্ব ধারণার চেয়ে বেশি।
 কৃষ্ণ বস্তুর প্রকৃতি সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এখনো স্পষ্ট ধারণা পাননি। তবে মহাবিশ্বের মোট ভরের পাঁচ ভাগের মধ্যে চার ভাগের জন্যই এসব কৃষ্ণবস্তু দায়ী বলে ধারণা করা হয়।
 অন্ধকার শক্তি (ডার্ক এনার্জি) বলতে মহাশূন্যজুড়ে বিস্তৃত শক্তির অনুমানভিত্তিক একটি রূপ বোঝায়। মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের হার বৃদ্ধিতে এ অন্ধকার শক্তির ভূমিকা রয়েছে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা।
১: মহাবিস্ফোরণ: সৃষ্টিলগ্নে পৃথিবী ছিল একটি উত্তপ্ত ও শুষ্ক আগুনের গোলা। এটি ১০৩২ ডিগ্রি কেলভিন তাপমাত্রায় প্রসারিত হয়েছে।
২: এক সেকেন্ড পর: তাপমাত্রা এক হাজার কোটি ডিগ্রিতে নেমে আসে।
৩: ১০০ সেকেন্ড পর: তাপমাত্রা ১০০ কোটি ডিগ্রিতে নেমে আসে এবং মৌলিক কণিকা ও বিকিরণ একীভূত হয়।
৪: ৩,৮০,০০০ বছর পর: তাপমাত্রা তিন হাজার ডিগ্রিতে নেমে আসে এবং হাইড্রোজেন পরমাণু গঠিত হয়। বিকিরণ ও বস্তুর বিচরণ প্রথমবারের মতো একসঙ্গে ঘটতে থাকে।
৫: অন্ধকার যুগ: তারকার জন্ম তখনো হয়নি। বিকিরণ ছাড়া আর কোনো আলো তখনো দেখা যায়নি।
৬: ২০ কোটি বছর পর: প্রথম তারকা ও ছায়াপথ সৃষ্টি হয়।
৭: ৯০০ কোটি বছর পর: গ্যাসীয় বিস্ফোরণের ধ্বংসাবশেষ ও ধুলার সমন্বয়ে ছায়াপথে সূর্য গঠিত হয়। পৃথিবীর সৃষ্টি আরও ৫০ কোটি বছর পর।
৮: আজকের পৃথিবী: এক হাজার ৩৮২ কোটি বছর পর।

0 comments:

Post a Comment







Backlink Builder

Enter Keyword (Theme)

BOUNDOLA.COM ( 2010-2013). Powered by Blogger.

Translate

adf

ShareThis